Tital

Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৪

::বাংলাদেশের বিচার বিভাগ (Judiciary in Bangladesh)::

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ (Judiciary in Bangladesh)
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের নাম কি?
উঃ সুপ্রীম কোর্ট।

মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৪

::গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর ::

ইউরোপে রেনেসাঁ শুরু হয়ে?
উঃ ১৪ শতাব্দীতে।
মধ্য ইউরোপের স্থলবেষ্টিত প্রজাতন্ত্র কোনটি?
উঃ চেক প্রজাতন্ত্র।

""যা কিছু জাতীয়""

""যা কিছু জাতীয়""
ফুল = শাপলা
ফল = কাঁঠাল
ভবন = জাতীয় সংসদ

::--------ইতিহাসের স্মরণীয় কয়েকটি যুদ্ধ---------::

::--------ইতিহাসের স্মরণীয় কয়েকটি যুদ্ধ---------::
1.কলিঙ্গের যুদ্ধ (খ্রি. পূ. ২৬১) : এ যুদ্ধে সম্রাট অশোক কলিঙ্গ রাজকে পরাজিত করেন। এ যুদ্ধের ভয়াবহতা দেখে সম্রাট অশোকের মনে ভাবান্তর হয়। এর পরিণামে তিনি বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করে ধর্ম প্রচারে আত্মনিয়োগ করেন।
2.এ্যাকটিভিয়াসের যুদ্ধ (খ্রি. পূ. ৩১) : এ নৌযুদ্ধে এ্যাকটিভিয়াসের নিকট রাণী ক্লিওপেট্রা ও এন্টনির যৌথ নৌবাহিনীর পরাজয় ঘটে।

এক কথায় প্রকাশ)____

১২-০৩-২০১৩

A Black Sheep: কুলাঙ্গার ব্যক্তি

A castle in the air: আকাশ কুসুম কল্পনা

A cock and bull story: আজগুবি গল্প

এক নজরে বিশ্বকে জেনে নিন

১১-০৩-২০১৩
পৃথিবীর বয়স : ৪৬০ কোটি বছর (৪.৬ বিলিয়ন বছর)।(আনুমানিক)
আয়তন : ৫১ কোটি ৬৬ হাজার বর্গকিমি প্রায়।

:::এক নজরে মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকে শেষ :::

মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিঃ ঘটনাক্রম
------------------------------
আমাদের স্মৃতিসৌধের ৭টি ফলক। এই পোস্ট সাজানো হয়েছে সেই ৭টি ফলকের আলোকে।
(১) ভাষা আন্দোলন
(২) ১৯৫৪ সালের নির্বাচন

:বাংলাদেশ বিষয়াবলী- ২য় পত্র- সংবিধান _ মনে রাখার কিছু উপায় ::

বাংলাদেশ বিষয়াবলী- ২য় পত্র- সংবিধান _ মনে রাখার কিছু উপায়
অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের

:বাংলাদেশ বিষয়াবলী- ২য় পত্র- সংবিধান _ মনে রাখার কিছু উপায় ::

:বাংলাদেশ বিষয়াবলী- ২য় পত্র- সংবিধান _ মনে রাখার কিছু উপায় ::

::যুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র বাংলাদেশের ১১টি সেক্টর সমন্ধে জেনে নিন ::

যুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে (১০টি ভৌগলিক অঞ্চল এবং একটি অঞ্চলবিহীন বিশেষ সেক্টর) ভাগ করা হয়। সেক্টরগুলি ছিলো নিম্নরূপ -

১ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী জেলার কিছু অংশ (মুহুরী নদীর পূর্ব অঞ্চল)।
যুদ্ধ পরিচালনার জন্য সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে (১০টি ভৌগলিক অঞ্চল এবং একটি অঞ্চলবিহীন বিশেষ সেক্টর) ভাগ করা হয়। সেক্টরগুলি ছিলো নিম্নরূপ -

১ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী জেলার কিছু অংশ (মুহুরী নদীর পূর্ব অঞ্চল)।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৫।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ২,১০০ যার মধ্যে ১,৫০০ ইপিআর সদস্য, ২০০ পুলিশ, ৩০০ সেনাসদস্য এবং ১০০ নৌ ও বিমান বাহিনী সদস্য।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ২০,০০০। যার মধ্যে ৮,০০০ জনকে সংগঠিত করা হয়েছিলো বিভিনড়ব দলে। ৩৫ শতাংশ গেরিলা এবং সেক্টরবাহিনীর সবাইকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা হয়।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ ক্যাপ্টেন (পরবর্তীকালে, মেজর) রফিকুল ইসলাম।
২ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ ফরিদপুরের পূর্ব অঞ্চল, ঢাকা জেলার দক্ষিণাঞ্চল ও ঢাকা শহর, কুমিল্লা জেলা (আখাউড়া-আশুগঞ্জ রেল লাইনের পূর্ব অংশ ব্যতিত) এবং নোয়াখালী জেলা (মুহুরী নদীর পূর্ব অঞ্চল ব্যতিত)।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৬।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ৪,০০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ৩০,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল) খালেদ মোশাররফ।
৩ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ কুমিল্লা জেলার কিছু অংশ (আখাউড়া-আশুগঞ্জ রেল লাইনের উত্তর অংশে), সিলেট জেলার কিছু অংশ (চুরামনিকাটিলাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ অক্ষের দক্ষিণ অংশ), ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ সাব-ডিভিশন ও ঢাকা জেলার উত্তরাঞ্চল।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ১০। গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ প্রায় ২,৫০০। ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ২৫,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে, মেজর জেনারেল) কে. এম. শফিউল্লাহ্।
৪ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ সিলেট জেলার নিম্নোক্ত অঞ্চল সমূহ -
১. পশ্চিম সীমান্তঃ তামাবিল-আজমিরিগঞ্জ-লাখাই অক্ষ।
২. দক্ষিণ সীমান্তঃ লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ অক্ষ।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৬।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ২,০০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ৮,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে, মেজর জেনারেল) সি. আর. দত্ত।
৫ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ তামাবিল-আজমিরিগঞ্জ অক্ষ বরাবর সিলেট জেলার পশ্চিমের বাকি অংশ।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৬।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ৮০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ৭,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে লেঃ জেনারেল) মীর শওকত আলী।
৬ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ যমুনার পশ্চিমে রংপুর ও দিনাজপুর জেলা, রাণীশঙ্কাইল-পীরগঞ্জ-বীরগঞ্জ লাইনের উত্তরাংশ ও রংপুর জেলার পীরগঞ্জ-পলাশবাড়ী লাইনের উত্তর ও পূর্বাঞ্চল নিয়ে এ সেক্টর গঠিত হয়েছিল। দিনাজপুরের রাণীশঙ্কাইল, পীরগঞ্জ, বীরগঞ্জ ও রংপুরের পীরগঞ্জ, পলাশবাড়ী ৭ নম্বর সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিলো।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৫।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ১,২০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ৬,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ উইং কমান্ডার (পরবর্তীকালে, এয়ার ভাইস মার্শাল) এম. কে. বাশার।
৭ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ সমগ্র রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়া জেলা, দিনাজপুর ও রংপুরের অংশবিশেষ (দিনাজপুরের রাণীশঙ্কাইল-পীরগঞ্জ লাইনের দক্ষিণাংশ ও রংপুরের পলাশবাড়ী-পীরগঞ্জ লাইনের দক্ষিণাংশ।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৮।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ২,০০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ১০,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে লেঃ কর্ণেল) কিউ. এন. জামান।
৮ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ কুষ্টিয়া ও যশোহরের সমগ্র এলাকা, ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ, খুলনা জেলার সাতক্ষীরা মহকুমা। সীমানাঃ উত্তরে পদ্মা নদী। পদ্মা-যমুনার মোহনা থেকে মাদারীপুর পর্যন্ত এর পূর্ব সীমান্ত এবং মাদারীপুর-সাতক্ষীরা কাল্পনিক লাইন ছিলো দক্ষিণ সীমান্ত। ফরিদপুর জেলার মাদারীপুর ৯ নং সেক্টরে অন্তর্ভুক্ত হয়।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৭।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ২,০০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ৭,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীতে মেজর জেনারেল) এম. এ. মঞ্জুর।
(মেজর এম. এ. মঞ্জুর দায়িত্ব বুঝে নেয়ার আগে মেজর (পরবর্তীকালে, লেঃ কর্ণেল) এম. এ. ওসমান চৌধুরী এই সেক্টরে অভিযান পরিচালনা করেন।
৯ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ সমগ্র বরিশাল, পটুয়াখালী ও খুলনা জেলা (সাতক্ষীরা বাদে), ফরিদপুর জেলার অংশ বিশেষ এবং গোপালগঞ্জ।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৮।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ ৭০০।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ১০,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ ক্যাপ্টেন (পরবর্তীকালে, মেজর ) এম. এ. জলিল।
১০ নং সেক্টরঃ

এই সেক্টরের জন্য কোন এলাকা নির্দিষ্ট করা হয়নি। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী এবং নৌ বাহিনীর কমান্ডোদের সমন্বয়ে এই সেক্টর তৈরি করা হয়েছিলো যাতে করে স্বাধীন এলাকাগুলোকে রক্ষা করা যায় এবং বাংলাদেশের অন্তর্বতীকালীন সরকার এই সকল এলাকায় প্রধান কার্যালয় স্থাপন করে কার্যμম চালিয়ে নিতে পারে। নৌ বাহিনী কমান্ডোদের বিভিনড়ব সেক্টরে পাঠানো হতো পাকিস্তানী নৌযান ধ্বংস ও বন্দর এলাকাগুলোয় আক্রমণ চালানোর জন্য। অভিযান পরিচালনার সময় কমান্ডোরা ওই এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডারদের তত্ত্বাবধানে ও পরিচালনায় দায়িত্ব পালন করতেন। মিশন শেষে তারা ফিরে এসে ১০ নং সেক্টরের সদস্য হিসাবে অবস্থান করতেন।
১১ নং সেক্টরঃ

ক) এলাকাঃ কিশোরগঞ্জ মহকুমা বাদে সমগ্র ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা। উত্তরে যমুনা নদীর তীরে বাহাদুরাবাদ ঘাট ও ফুলছড়িঘাট এই সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিলো।
খ) সাব-সেক্টরের সংখ্যাঃ ৮।
গ) সেক্টরবাহিনী সদস্য সংখ্যাঃ এক ব্যাটালিয়ন।
ঘ) গেরিলা সংখ্যাঃ ২০,০০০।
ঙ) সেক্টর কমান্ডারঃ মেজর (পরবর্তীকালে লেঃ কর্ণেল) এ. তাহের।
পরবর্তীকালে তিনটি রেগুলার আর্মি ব্রিগেড গঠনেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রত্যেক ব্রিগেডকেই 'ফোর্স' নামে অভিহিত করা হয়। এগুলো হলো, মেজর জিয়াউর রহমানের তত্ত্বাবধানে 'জেড' ফোর্স, মেজর কে. এম, শফিউল্লাহ্'র তত্ত্বাবধানে 'এস' ফোর্স এবং মেজর খালেদ মোশারফের তত্ত্বাবধানে 'কে' ফোর্স। 'কে' ফোর্স গঠন করা হয় ২ নং সেক্টরে। মেজর খালেদ মোশারফ সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালনের সাথে এই ফোর্সেরও নেতৃত্ব দেন।
'এস' ফোর্স গঠন করা হয় ৩ নং সেক্টরে। মেজর কে. এম. শফিউল্লাহ্ সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালনের সাথে এই ফোর্সেরও নেতৃত্ব দেন।'জেড' ফোর্স মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে সিলেট ও ময়মনসিংহের জেলার উত্তরে ভারত সীমান্ত এলাকায় এই ফোর্স গঠন করা হয়। মেজর জিয়াকে কোন সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়নি। তিনি শুধুমাত্র 'জেড'ফোর্সের কমান্ডার ছিলেন। অন্যদিকে, মেজর কে. এম. শফিউল্লাহ্ (৩ নং সেক্টর এবং 'এস' ফোর্স) এবং মেজর খালেদ মোশারফ ( ২ নং সেক্টর এবং 'কে' ফোর্স) ছিলেন একইসাথে সেক্টর ও ফোর্স কমান্ডার।
সেক্টর সমূহের সীমানা নির্ধারণ ও কমান্ডার নিয়োগের পর সেনাবাহিনী, ইপিআর ও পুলিশবাহিনীর সদস্যদের নিয়ে একটি নতুন নিয়মিত যোদ্ধা বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে একটি গেরিলা বাহিনী গড়ে তোলার ব্যাপারে দীর্ঘ আলোচনা ও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অসামরিক জনগণের মধ্য থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের অল্প সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। 'আক্রমণ কর, সরে পড়'- এই কৌশল অবলম্বন করে গেরিলারা সারাদেশব্যাপী পাকিস্তানীদের উপর আক্রমণ চালাতে থাকবে। প্রতিদিন এমনি অসংখ্য ছোট-বড় আক্রমণে পাকিস্তানিদের হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলবে, তাদের লোকক্ষয় হতে থাকবে অব্যাহতভাবে এবং ক্রমান্বয়ে ভেঙ্গে পড়তে থাকবে তাদের মনোবল। এমনি করে আঘাতের পর আঘাতে পর্যদুস্ত ও মনোবল ভেঙ্গে পড়া পাকিস্তানী সৈন্যদের উপরে সঠিক সময়ে বিদ্যুৎগতির ক্ষিপ্র ও তীব্র, স্বল্প মেয়াদি আক্রমণ পরিচালনা করলে যুদ্ধের মাঠে তাদের পরাজয় অনিবার্য - এটাই ছিলো চূড়ান্ত রণকৌশল। পনের জুলাই সন্ধ্যায় সেক্টর কমান্ডার ও ফোর্স কমান্ডারগণ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। সেখানে অবশ্য কোন প্রকার মত বিনিময় বা সেক্টর সমূহের পরিস্থিতি নিয়ে কোন আলোচনা হয়নি। এটি ছিলো কেবলই শপথ গ্রহণের আনুষ্ঠানিকতামাত্র। সেক্টর এবং ফোর্স কমান্ডারগণ ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির নিকট শপথ গ্রহণ করেন এবং আনুষ্ঠানকিভাবে বাংলাদেশ সরকারে প্রতি আনুগত্য ঘোষণা করেন। সেক্টর কমান্ডার এবং তিনটি ফোর্সের কমান্ডারগণ নিয়োগ লাভ করেছিলেন বাংলাদেশ সরকারের নিকট থেকে। সাব-সেক্টর কমান্ডারগণের নিয়োগ বাংলাদেশ সরকার কিংবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে দেয়া হয়নি। তারা নিয়োগ লাভ করেছিলেন স্ব-স্ব সেক্টর কমান্ডারগণের কাছ থেকে।
সেক্টর কমান্ডার এবং তিনটি ফোর্সের কমান্ডারগণ নিয়োগ লাভ করেছিলেন বাংলাদেশ সরকারের নিকট থেকে। সাব-সেক্টর কমান্ডারগণের নিয়োগ বাংলাদেশ সরকার কিংবা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে দেয়া হয়নি। তারা নিয়োগ লাভ করেছিলেন স্ব-স্ব সেক্টর কমান্ডারগণের কাছ থেকে।
English version PDF
স্বাক্ষর - দাতাগণঃ- ( আগস্ট-২০০৮ ইং)
এয়ার ভাইস মার্শাল (অবঃ) এ. কে. খন্দকার, বীর উত্তমঃ ডেপুটি চীফ অব স্টাফ, বাংলাদেশ ফোর্সেস।
মেজর জেনারেল (অবঃ) কে. এম. শফিউল্লাহ্, বীর উত্তমঃ ৩ নং সেক্টর ও 'এস' ফোর্সের কমান্ডার।
মেজর জেনারেল (অবঃ) সি. আর. দত্ত, বীর উত্তমঃ ৪ নং সেক্টর কমান্ডার।
লেঃ জেনারেল (অবঃ) মীর শওকত আলী, বীর উত্তমঃ ৫ নং সেক্টর কমান্ডার।
লেঃ কর্ণেল (অবঃ) কি. এন. জামানঃ ৭ নং সেক্টর কমান্ডার (মেজর নাজমুলের মৃত্যুর পর)।
মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তমঃ ১ নং সেক্টর কমান্ডার।
নিম্নোক্ত ফোর্স ও সেক্টর কমান্ডারগণ আগেই মৃত্যুবরণ করেছেনঃ
লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান, বীর উত্তমঃ 'জেড' ফোর্স কমান্ডার।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খালেদ মোশাররফ, বীর উত্তমঃ ২ নং সেক্টর ও 'কে' ফোর্সের কমান্ডার।
এয়ার ভাইস মার্শাল এম. কে. বাশার, বীর উত্তমঃ ৬ নং সেক্টর কমান্ডার।
মেজর জেনারেল এম. এ. মঞ্জুর, বীর উত্তমঃ ৮ নং সেক্টর কমান্ডার।
মেজর এম. এ. জলিলঃ ৯ নং সেক্টর কমান্ডার।
কর্ণেল (অবঃ) এ. তাহের, বীর উত্তমঃ ১১ নং সেক্টর কমান্ডার।

রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৪


::মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র:: চলুন দেখে নেওয়া যাক

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
একাত্তরের যীশু:নাসির উদ্দিন ইউসুফ
নদীর নাম মধুমতি:তানভীর মোকাম্মেল
হুলিয়া:তানভীর মোকাম্মেল
প্রত্যাবর্তন:মোস্তফা কামাল
পতাকা:এনায়েত কামাল
আগামী:মোরশেদুল ইসলাম
দুরন্ত:খান

::মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থাবলি ও লেখকদের নাম : চলুন দেখি......

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থাবলি ও লেখকদের নাম
গ্রন্থের নাম----------------------লেখকের নাম
অপারেশন জ্যাকপট--------------সেজান মাহমুদ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সম্প্রতি রেড টেলিফোন নিয়ে খুব মাতামাতি হচ্ছে.চলুন এ সমন্ধে জেনে নেই...

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে সম্প্রতি  রেড টেলিফোন নিয়ে খুব মাতামাতি হচ্ছে..।।
চলুন জেনে আসি এর সংক্ষিপ্ত  ইতিহাস......
>  লাল টেলিফোন  বা লাল ফোন কি ছিল?
লাল টেলিফোন, মস্কো-ওয়াশিংটন এর মধ্যকার হট লাইন নামে পরিচিত , হঠাৎ করে

ইন্টারভিউতে যেসব মজার ঘটনা ঘটে.......


আমি একবার কেরানি পদের ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য গিয়েছি। এক মহিলা আসলেন। তার সিভিটা দেখেই বললেন হ্যা ঠিক আছে এরপর তিনি নিজে অপরাধী এই মর্মে একটা পত্র লিখতে শুরু করলেন। এরপর তিনি বললেন আমি মুহূর্তে পাগলা হয়ে গেছি এখন আমি একজন খুনিকে ভাড়া করেছি। এখন আমি

চাকরির ইন্টারভিউয়ের আগে জেনে নিতে হবে ১৩ টি বিষয়!!

আপনি একটা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এসেছেন। রিসেপশনে বসে আছেন। এই সময় আপনার মনের কি অবস্থা হবে? মন আনচান করবে। বারবার ভাববেন যে আপনাকে কি কি প্রশ্ন করতে পারে! আবার

চাকরির ইন্টারভিউয়ে যে ৫টি বোকামিপূর্ণ কথা কখনোই বলবেন না


ইন্টারভিউ চাকরিপ্রার্থীদের কাছে একটি বাড়তি চাপের বিষয়। ইন্টারভিউয়ে প্রশ্নকর্তারা যেমন ভালো ও উপযুক্ত লোক বাছাই করার চাপে ভোগেন, তেমনি চাকরিপ্রার্থীরাও স্নায়ুচাপে ভোগেন। ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় তারা ধরেই নেন তাদের

একটি সুন্দর জীবনবৃত্তান্ত (CV) তৈরী করতে আপনার কি কি জানতে হবে!!!

আপনার জীবনবৃত্তান্ত (CV) হচ্ছে একজন সম্ভাব্য চাকুরীদাতার কাছে একজন চাকুরীপ্রার্থী হিসাবে উপস্থাপন করার প্রাথমিক মাধ্যম ৷ কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাকুরীপ্রার্থীরা তাদের জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর এবং সঠিকভাবে তৈরী করার ব্যপারে গুরুত্ব প্রদান করে না ৷ ফলশ্রুতিতে

চাকরির সিভিতে রেফারেন্স দিতে গিয়ে যে ৫টি ভুল হয়...

তীব্র প্রতিযোগীতাপূর্ণ চাকরির বাজারে নিজেকে উপযুক্ত প্রমাণ করতে শুধু পেশাগত দক্ষতাই আজ আর যথেষ্ট নয়। ইন্টারভিউ বোর্ডে ডাক পাওয়ার জন্য নিখুঁত ও পরিচ্ছন্ন সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত খুবই প্রয়োজনীয়। চাকরিপ্রত্যাশী প্রত্যেকেই তার জীবনবৃত্তান্তে রেফারেন্স ব্যবহার করে থাকেন। খুব যত্ন করে তৈরি করা

নতুন চাকরিতে ঢোকা নিয়ে ৫টি প্রচলিত ও ভ্রান্ত ধারণা...

আপনার প্রথম চাকরিই হোক আর দশম চাকরিই হোক- নতুন চাকরি সম্পর্কে কিছু প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা আপনি লালন করেন অথবা অন্যদের লালন করতে দেখবেন ৷ কখনো এসব ভুল ধারণা যেন আপনার মনমতো চাকরিটি খুঁজে পাবার পথে বাঁধা হয়ে না দাঁড়ায় ৷

১০টি শব্দ কখনোই ব্যবহার করবেন না আপনার সিভিতে।।


ক্যারিয়ার নির্ভর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট লিংকডইনের মতে, ক্রিয়েটিভ বা সৃষ্টিশীল শব্দটি সিভি বা জীবনবৃত্তান্তে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত শব্দ। এরপরেই আছে এফেক্টিভ বা কার্যকর, মোটিভেটেড বা উদ্বুদ্ধ এবং এক্সটেনসিভ এক্সপেরিয়েন্স বা বিস্তৃত অভিজ্ঞতা।
ক্যারিয়ার বিশেষজ্ঞ ডেভিড সোয়ার্জের মতে, বহুল

চাকরির আবেদনপত্র কেমন হবে দেখে নিন..

চাকরির জন্য আবেদন করছেন। কিন্তু ঠিকঠাক সিভি বানাতে পারছেন না। বায়োডেটা বানাতে কোন কোন বিষয়ে নজর দেওয়া দরকার সবার আগে? আসুন জেনে নেই সে বিষয়ে।

চাকরির ইন্টারভিউয়ে ভালো করার ১০টি কার্যকর কৌশল


চাকরির ইন্টারভিউ এমন একটি জায়গা যেখানে প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসী ও চৌকস ব্যক্তিরাও মানসিকভাবে দুর্বল হয়ে যান। যতই স্মার্ট, মেধাবী ও যোগ্য চাকরি প্রত্যাশী হোন আপনাকে ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি নিতেই হবে। ইন্টারভিউয়ে আপনার দক্ষতা উপস্থাপন করতে হবে। এবং আপনি প্রথম সুযোগে

ইন্টারভিউয়ে যে ৫টি ভুলে চাকরির আশা শুধু নিরাশা

চাকরির জন্য ইন্টারভিউয়ের মুখোমুখি হওয়া অনেকের কাছে বিভীষিকা। তবে যারা এ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল, তাদের কাছে ডালভাত। ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে অনেক দেশে। সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দেওয়া

বিসিএস প্রিলির জন্য ইংরেজীতে যা যা পড়বেন

বিসিএস প্রিলিমিনারিতে ভালো ফলাফল করার জন্য ইংরেজী অংশটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ১০০ টি প্রশ্নের মধ্যে সাধারণত ইংরেজী প্রশ্ন ২০ টি থাকে। ইংরেজীতে যারা মোটামুটি ভাল তাদের খুব একটা সমস্যা হবার কথা হয় না।

বিসিএস প্রিলির জন্য বাংলা বিষয়ে যা যা পড়বেন

বিসিএস প্রিলির জন্য বাংলা বিষয়ে যা পড়বেন
 
বিসিএস প্রিলিতে ৬ টি বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত থাকে। বাংলা এর মধ্যে অন্যতম। ১০০টি প্রশ্নের মধ্যে মোট ২০ টি প্রশ্ন আসে বাংলা বিষয়ে। বিগত বছরের প্রশ্নগুলোর আলোকে বলা যায় আগে বাংলা বিষয়ে ব্যাকরন থেকে বেশি প্রশ্ন করা হত।

বিসিএস প্রিলির জন্য গণিতে যা যা দেখবেন [একটি পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন]

বিসিএস প্রিলিমিনারী তে জীবনের এক কঠিন পরীক্ষাক্ষেত্র। সবচেয়ে প্রতিযোগীতামূলক এই পরীক্ষাতে ভালো করতে হলে গণিতের অংশে ভালো করার বিকল্প কিছু নাই। প্রিলিমিনারী পরীক্ষায়

বিসিএস প্রিলিমিনারীতে বিজ্ঞান বিষয়ে যা যা পড়বেন

 
বিসিএস প্রিলিমিনারীতে বিজ্ঞান অংশে থাকে ২০ টি প্রশ্ন। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী যারা তারা তেমন একটা না পড়েও এই অংশ থেকে ১৫ টি প্রশ্ন অনায়াসেই উত্তর করতে পারে। তবে কনফিডেনটলি উত্তর করার জন্য এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য কিছু টেকনিক ফলো করতে হবে। যারা বিজ্ঞান বিভাগের নয় তাদের ও উচিত এই অংশটা দেখা। ভালোভাবে পড়লে এবং আয়ত্ত করলে

বিসিএস প্রিলিমিনারীতে বিজ্ঞান বিষয়ে যা যা পড়বেন

বিসিএস প্রিলিমিনারীতে বিজ্ঞান অংশে থাকে ২০ টি প্রশ্ন। বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী যারা তারা তেমন একটা না পড়েও এই অংশ থেকে ১৫ টি প্রশ্ন অনায়াসেই উত্তর করতে পারে। তবে কনফিডেনটলি উত্তর করার জন্য এবং ভালো নম্বর তোলার জন্য কিছু টেকনিক ফলো করতে হবে। যারা বিজ্ঞান বিভাগের নয় তাদের ও উচিত এই অংশটা দেখা। ভালোভাবে পড়লে এবং আয়ত্ত করলে ২০ টির মধ্যে ১৮ টি সঠিক করা অসম্ভব কিছু না।
 
বিজ্ঞান অংশের জন্য যে সব বই ফলো করবেনঃ
১) নিম্ন মাধ্যমিক বিজ্ঞান [৮ম শ্রেণী]
২) মাধ্যমিক পদার্থ বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]
৩) মাধ্যমিক রসায়ন বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]
৪) মাধ্যমিক সাধারণ বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]
৫) মাধ্যমিক সামাজিক বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]
৬) মাধ্যমিক কম্পিউটার বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]
৭) MP3 সিরিজের দৈনন্দিন বিজ্ঞান
৮) এস্যুরেন্স বিসিএস প্রিলিমিনারী ডাইজেস্ট
৯) ১০ম থেকে ৩৪তম বিসিএস প্রিলির প্রশ্ন [অনেক সময়ই বিগত বছরের প্রশ্ন কমন পড়ে]
 
এখন আসুন দেখি বিজ্ঞান অংশে কি কি ভাগে সংমিশ্রণ থাকে এবং কোন অংশ থেকে কয়টি প্রশ্ন পরীক্ষাতে থাকেঃ
১) পদার্থ বিজ্ঞান [৩/৪ টি প্রশ্ন]
২) রসায়ন বিজ্ঞান [৩/৪ টি প্রশ্ন]
৩) জীব বিজ্ঞান [উদ্ভিনবিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞান; ২/৩ টি প্রশ্ন]
৪) আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান [১/২ টি প্রশ্ন]
৫) কম্পিউটার বিজ্ঞান [২/৩ টি প্রশ্ন]
৬) প্রযুক্তি [১/২ টি প্রশ্ন]
৭) মেডিক্যাল বিজ্ঞান [১/২ টি প্রশ্ন]
৮) খাদ্য ও পুষ্টি [২/৩ টি প্রশ্ন]
৯) ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান [২/৩ টি প্রশ্ন]
১০) কৃষিবিজ্ঞান [১ টি প্রশ্ন]
 
একে একে আপনি যে টপিকগুলো ফলো করবেন তার ধারণা দিচ্ছিঃ
১) পদার্থ বিজ্ঞানঃ
পদার্থ বিজ্ঞান অংশে ৯ম শ্রেণীর পদার্থের বইটা দেখুন।
এই বইয়ে যে অধ্যয়গুলো দেখবেন তাহল
ভৌত পদার্থে বিজ্ঞানঃ পরিমাপ, গতি, মহাকর্ষ ও অভিকর্ষ, তরঙ্গ, সরল দোলক, স্থিতি স্থাপকতা, কাজ, ক্ষমতা ও শক্তি, তরল পদার্থে প্রসারণ, তাপ ও তাপমাত্রা, শব্দ, চুম্বক ও চুম্বকত্ব।
 
আলোক বিজ্ঞানঃ
আলোর প্রকৃতি, আলোর প্রতিফলন ও প্রতিসরণ, আলোর বিভিন্ন তত্ত্ব, বর্ণালী, দর্পণ, লেন্স, অতিবেগুনী রশ্মি, অবলোহিত রশ্মি, অপটিক্যাল ফাইবার, লেজার
 
আধুনিক বিজ্ঞানঃ
তেজষ্ক্রিয়তা, আলফা, বিটা, গামা রশ্মির বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার, রঞ্জন রশ্মি, ফিউশন ও ফিশন, লেজার রশ্মি।
 
তড়িত বিজ্ঞানঃ
স্থির তড়িত ও চলতড়িত, বিদ্যুত প্রবাহ ও বর্তনী
 
২) রসায়ন বিজ্ঞানঃ
মৌলিক পদার্থ, যৌগিক পদার্থ, পদার্থে অবস্থা, কঠিন তরল বায়বীয় পদার্থ এবং তাদের সংশ্লিষ্ট প্রশ্ন ও সূত্র, ডালটনের পরমানুবাদ, প্রতীক, সংকেত, যোজনী, মৌল ও যৌগ গঠন, রাসায়নিক বন্ধন, পর্যায় সারণী, জারণ বিজারণ, রাসায়ানিক বিক্রিয়া, তড়িত বিশ্লেষণ, সক্রিয়তার সিরিজ, বিভিন্ন মৌল সমূহের ধর্ম ও পরিচিতি এবং জৈব যৌগ।
 
৩) জীব বিজ্ঞান দুটি অংশে বিভক্তঃ
 
উদ্ভিদ বিজ্ঞানঃ
উদ্ভিদের পুষ্টি, ফুল ও ফল, ফটোপিরিওডিজম, প্রস্বেদন, শ্বসন, সালোকসংশ্লেষণ, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল, ছত্রাক, মস, ফার্ণ,
 
প্রাণী বিজ্ঞানঃ
প্রাণী পর্বের শ্রেণীবিভাগ, প্রাণীবিদ্যার বিভিন্ন বিভাগের নাম, বিভিন্ন জীবানু রোগের আবিস্কারক, বিভিন্ন বিভাগের জনক, কোষ, প্লাস্টিড, কলা, কোষবিভাজন, বংশগতিবিদ্যা
 
৪) আধুনিক বিজ্ঞানঃ
ইলেক্ট্রনিক্স, অস্থায়ী কণিকা, তেজস্ক্রিয় পদার্থ, তেজস্ক্রিয়তা, বিভিন্ন রশ্মির ধর্ম ও ব্যবহার, ফিউশন ও ফিশন, বিভিন্ন শক্তির উতস ও ব্যবহার।
 
৫) কম্পিউটার বিজ্ঞানঃ
কম্পিউটার সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণা, কম্পিউটারের গঠন, প্রকারভেদ, হার্ডওয়ার, সফটওয়ার, কম্পিউটার সম্পর্কিত বিভিন্ন টার্ম [যেমন ROM, RAM] ইত্যাদি
 
৬) প্রযুক্তিঃ
বিভিন্ন প্রযুক্তির নাম, আবিষ্কারকের নাম, আবিষ্কারের সময়কাল, আধুনিক প্রযুক্তি এবং প্রকারভেদ
 
৭) মেডিক্যাল বিজ্ঞানঃ
রক্ত, রক্তের গ্রুপ, হৃদপিন্ড, হৃদরোগ, লাসিকা, স্নায়ুতন্ত্র, পৌষ্টিকতন্ত্র, রেচনতন্ত্র, গ্রন্থি, সংবেদন পেশি, প্রাথমিক চিকিতসা, বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি ও তার প্রতিকার
 
৮) খাদ্য ও পুষ্টিঃ
কার্বোহাইড্রেট / শর্করা, প্রোটিন / আমিষ, লিপিড / স্নেহপদার্থ, ভিটামিন, খনিজ লবণ, পানি; ভিটামিন এর উতস এবং ভিটামিনের অভাবে বিভিন্ন রোগ।
 
৯) ভূগোল ও পরিবেশঃ
ভূ-ত্বক, বারিমন্ডল, বায়ুমন্ডল, আবহাওয়া ও জলবায়ু
 
১০) কৃষিবিজ্ঞানঃ
বিভিন্ন প্রাণীর রোগ ও প্রতিকার, বিভিন্ন প্রাণীর পালন ও অন্যান্য, উদ্ভিদ পরিচর্চা ইত্যাদি
 
আশাকরি পরামর্শগুলো সবার কাজে লাগবে। ধন্যবাদ

বানান ভুল: প্রাসঙ্গিক প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা

"ভুল" না কি "ভূল"?
আমরা লিখতে গিয়ে বেশ বানান ভুল করি। এটা স্বাভাবিক। কিন্তু একই ভুল যদি বারবারই করি তাহলে সেগুলো মারাত্বক ভুল। "ভুল" বানানটাও আমরা ভুল করি। অনেকেই আমরা লিখি "ভূল"
(এটা কিন্তু ভুল)....হা হা হা......রসিকতা করছি ভাবছেন?

ইন্টারভিউ দক্ষতা বাড়াতে ১০ পরামর্শ

ইন্টারভিউ দক্ষতা বাড়াতে ১০ পরামর্শ
ইন্টারভিউতে অকৃতকার্য হলে পাবলিক পরীক্ষার মতো তা আবার দেয়ার সুযোগ থাকে না। আর সবচেয়ে স্মার্ট ও যোগ্য প্রার্থীকেও ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়। ইন্টারভিউয়ের সময় তিনটা C মনে রাখতে হবে- cool, calm and

চাকরির জন্য অসাধারণ সিভি বানানোর পাঁচ সূত্র

চাকরির জন্য সবাই যেভাবে জীবন বৃত্তান্ত অথবা সিভি বানায়, তা থেকে আপনার সিভি ভিন্নভাবে বানাতে পারলে ভালো হয়। এ জন্য সবাই ব্যবহার করে এমন কিছু সাধারণ শব্দ সিভি থেকে বাদ দিতে হবে।
পেশাদারদের নেটওয়ার্ক লিংকডইনের ক্যারিয়ার বিশেষজ্ঞ নিকোল উইলিয়ামস এ ধরনের পাঁচটি পয়েন্ট বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন। এগুলো মেনে চললে আপনার সিভি অন্যদের চেয়ে আলাদা হবে।
 

ক্যারিয়ার গড়ার শীর্ষ ১০ উপায়

 
ছেলেবেলা থেকেই সবাই স্বপ্ন দেখে ভাল কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করার। স্বপ্নের চাকরি পেতে সবাই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনাও করে। স্বপ্নের চাকরিটা পেতে চেষ্টা চালিয়ে যায় সবাই। তবে ক’জন স্বপ্নকে সত্যি করতে পারে—এই প্রশ্নটা কিন্তু রয়েই গেছে। তবে স্বপ্নের চাকরি পেতে মানুষ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করে ঠিকই, তবে স্বপ্নকে ধরতে পারেনা তাদের কিছু ব্যক্তিগত ও ভাবনাগত অভাবের ফলে। অভাবগুলো এতোটাই তীব্র হয় যে, পুরোদমে বিকল করে দেয় ২০-২৫ বছর ধরে পুষে রাখা স্বপ্নের চাকরির আকাঙ্ক্ষা। অনাকাঙ্ক্ষিত এইসব অভাবগুলোকে জয় করেই আমাদেরকে স্বপ্নের লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। ভাল ক্যারিয়ার গড়তে অনেক বিষয়ই বিবেচ্য। এই লেখায় দশটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করা হলো।

বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০১৪

larning

amar sonar bangla ami tomy valo basi

পৃথিবীর ভয়ংকরতম ৮টি স্থান

পৃথিবীর ভয়ংকরতম ৮টি স্থান 

পৃথিবীর ভয়ংকরতম ৮টি স্থান । বিচিত্র এই পৃথিবীতে অনেক সুন্দর স্থান যেমন রয়েছে, একইসাথে রয়েছে ভয়ংকরতম কিছু স্থানও। এমনই গা শিউরে ওঠা স্থান সেগুলো যে ভুল করেও যেতে চাইবে না কেউ। আর সেই সব ভয়ংকর রহস্যময় স্থান গুলো নিয়ে আমাদের আজকের এই আয়োজন। তালিকায় আছে নরকের দরজা, খুনি লেক, শ্যাম্পেন হ্রদ,অদ্ভুতুড়ে ভয়ানক গাছপালায় ঠাসা শুকাত্রা দ্বীপ সহ আরও অনেক কিছুই। স্থানগুলো দেখে শিউরে উঠতে বাধ্য হবেন আপনি!


বাড়িয়ে নিন GP ইন্টারনেট এর মেয়াদ ১মাস (মাত্র ২.৮৮ পয়সায়)খুব সোজা

অনেক দিন হল কোন Tune করি না সময়ের অভাবে।আজ অনেকদিন পর হাজির হলাম একটা অতি দরকারি Tips নিয়ে।আমরা অনেকে ইতি মধ্যেই GP তে ৯ টাকায় ১GB এবং ২০ টাকায় ১GB অফার টা নিয়েছি।কিন্তু সেটার মেয়াদ প্রায় শেষের দিকে তাই হয়তো আপনি ভাবছেন বড় কোন ফাইল ডাউনলোড দিয়ে MB গুলকে শেষ করে দিই।কিন্তু না আপনি মাত্র ২.৮৮ পয়সায় আপনার অব্যাবহিত MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়িয়ে

সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

জেনে নিন কিভাবে ওডেস্ক এর টাকা ব্যাংক এর মাধ্যমে তুলবেন।

প্রথমেই আপনার অডেস্ক অ্যাকাউন্টে লগইন করুন তারপর [Wallet] এ ক্লিক করুন ।

কি কি কারণে ওডেস্কের আ্যাকাউন্ট ব্যান হতে পারে

কি কি কারণে ওডেস্কের আ্যাকাউন্ট ব্যান হতে পারে
  • ১. একই পি সি থেকে একাধিক একাউন্ট করলে আইডি ফ্ল্যাগ হতে পারে। সেক্ষেত্রে আইডি ভেরিফিকেশন করে নিলে সমস্যা হবে না।
  • ২. ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়ার আরেকটি বড় কারণ কাভার লেটার স্প্যামিং, যেটির কারণ মূলত কপি পেস্ট। অন্যের কাভার লেটার তো কপি করবেনই না, বরং নিজের কাভার লেটারও বারংবার কপি না করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে লিখুন।
  • ৩. কাভার লেটারে কোন প্রকার কন্টাক্ট ইনফরমেশন দিবেন না। কন্টাক্ট ইনফরমেশন দিলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
  • ৪. যারা ওডেস্কের বায়ার তাদের জন্য একটা কথা নিজের টিম মেম্বার কে হায়ার করলে অ্যাকাউন্ট ব্যান হবে না।

  • ৫. বায়ার যদি আপনার সাথে কোন রকম ২ নাম্বারি করে তাহলে নিজে আ্যকশনে যাবার কোন দরকার নেই। বায়ারের সাথে কোন রকম বাকবিতন্ডা করবেন না। কারণ বায়ারের নেগেটিভ কমপ্লিমেন্ট আপনার ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে আপনি বায়ারের সকল উল্টা পাল্টা কর্মকান্ডের স্ক্রীনশট, তথ্য প্রমানাদি সংরক্ষন করুন এবং ঠান্ডা মাথায় ওডেস্ক কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিন। তাহলে ওডেস্কই বায়ারকে ভাল উত্তম মধ্যম দিবে।
  • ৬. কখনই অন্যের প্রোফাইলের জিনিসপত্র আপনার প্রোফাইলে বসাবেন না, সোজা বাংলায় নকল করবেন না। নকল করলেন তো মরলেন। একটা কথা মনে রাখবেন, ভাল একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইলের অনুকরণ নয়, অনুসরণই আপনাকে সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে সাহায্য করতে পারে।
  • ৭. আপনি কখনই অন্যের পোর্টফোলিও নিজের নামে চালাতে যাবেন না। যদি এ কাজটি করেন তাহলে ফলাফল নগদেই হাতে হাতে পেয়ে যাবেন্।

সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

ওডেস্ক প্রোফাইলকে শতভাগ পূর্ণ করুন






                   প্রথমে প্রোফাইলকে শতভাগ পূর্ণ করুন প্রোফাইল শতভাগ পূর্ণ হলে নিচের ছবির মতো তথ্য দেখতে পাবেনওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ওপেন করার পরই প্রোফাইলকে পূর্ণ করাটা জরুরিঅবশ্য অনেক অভিজ্ঞ ডেভেলপার তার প্রোফাইলকে শতভাগ পূর্ণ না করে এবং কোনো ওডেস্ক টেস্ট না দিয়েই কাজ পেয়ে গেছেন এমন কথাও শোনা গেছেতবে যারা মোটামুটি কাজ পারেন, তাদের জন্যই নিচে বর্ণিত ব্যবস্থা
সুতরাং দেখা যাক প্রোফাইলকে শতভাগ করার প্রক্রিয়া  নিচে ক্রমানুসারে বিষয়টি দেখানো হয়েছে :
০১. লগইন করার পর হোমপেজের ডান দিকে ইউজার নেমের Account & Profile settings-এ ক্লিক করুন
০২. এবার আপনার Security Question-এর উওর দিন

সব অপারেটরে ফ্রী এস.এম.এস পাঠান আপডেট 100%

কেউ আবার মাইন্ড কইরেন না। আপনাদের উপকার এর জন্য আমি সবার সথে শেয়ার করতেছি। বাংলাদেশে সব অপারেটরে ইন্টারনেট থেকে ফ্রী এস.এম.এস পাঠানো যায় এ রকম সাইটের সংখ্যা খুবই কম । আমি যে সাইট থেকে ফ্রী এসএমএস পাঠানো নিয়ে টিউন করছি, তা অনেকেরি জানা আছে। আর যারা জানেন না তাদের জন্য। তো শুরু করা যাক..........

1। প্রথমে এই  http://www.afreesms.com/freesms/  লিংক টা ওপেন করুন

2। তার পর Country: এর যায়গাই সিলেক্ট করুন ( যে কোন দেশ)

3।   To Mobile Number এর যাইগায় যাকে ফ্রি এস ম এস পাঠাবেন কার নাম্বার লিখুন 0 বাদে।

4।  Message এ যা লিখবেন মোট 160 ওয়ার্ড এর মধ্যে।

5। Sender ID এতে আপনার নাম্বারটি দিবেন +88 দিতে হবে

6। Verification Code বড় হাতের কোড গুলো দিতে হবে।  

তার পর সেন্ডে বাটুনে ক্লিক করতে হবে। 

বাস কাজ শেষ যত খুশি তত মজা 

এভাবে আপনি দিনে অনেকবার পাঠাতে পারবেন।